কিভাবে ল্যাপটপকে অতিরিক্ত গরম থেকে রক্ষা করবেন?
=============================
ল্যাপটপ আমাদের দেশের জন্য খুবই ব্যয়বহুল কিন্তু আইটি প্রেমিদের খুব প্রিয় একটি ডিভাইস। এই ল্যাপটপটির একটু যত্ন নিলেই এটি অনেক দীর্ঘ সময় ব্যবহার করা সম্ভব।
আমাদের ব্যবহৃত ল্যাপটপের মধ্যে ৯০% ল্যাপটপেরই যে সমস্যাটি বেশী দেখা যায়, তা হলো ল্যাপটপ অভারহীটিং সমস্যা। অভারহীটিং এর জন্য ল্যাপটপে কাজ করার সময় নানাবিধ সমস্যা সৃষ্টি করে এবং মাঝে মাঝে ল্যাপটপের হার্ডওয়্যারও ফেল করে। কিভাবে একটি ল্যাপটপ দীর্ঘসময় খুবভালো ভাবে ব্যভহার করা যায়, এ বিষয়ে আলোচনা করব।
১. পাওয়ার সেটিং- আমরা যখন চার্জ দেয়ার সময়ে ল্যাপটপ ব্যবহার করি, তখন পাওয়ার সেটিং থাকে “High Performance”. এই সেটিং ল্যাপটপে সর্ব্বোচ্চ পাওয়ার ব্যবহার করে, যার ফলে ল্যাপটপ অভারহীট হয়ে পড়ে। এক্ষেত্রে পাওয়ার balanced or power saver mode সেটিং ব্যবহার করলে ল্যাপটপ অভারহীট হবার ভয় অনেক কমে যায়।
২. কম্প্রেসেড এয়ার- নোংরা পরিবেশে কিংবা বেশি বাতাসের মধ্যে ল্যাপটপ ব্যবহার করলে cooling vents গুলোতে ময়লা/ ধুলাবালি জমে যায়। এর ফলে কুলিং সিস্টেম প্রসেসর ঠান্ডা করতে পারে না, যার ফলে ল্যাপটপ অভারহীট হয়ে পড়ে। এক্ষেত্রে কম্প্রেসেড এয়ার এর একটি ক্যান কিনে মাঝে মাঝে কুলিং ভেন্টস গুলোতে স্প্রে করলে ডাস্ট ক্লিন হয়ে যায় এবং ল্যাপটপ ঠান্ডা রাখে।
৩. সারফেস- আমরা সাধারণত বালিশ কিংবা কম্বল কিংবা বিছানার উপর লাপটপ রেখে কাজ করতে কমফোর্ট ফিল করি। কিন্তু এতে দেখা যায় সারফেসে কুলিং ভেন্টস গুলো বন্ধ হয়ে যায় এর ফলে হীট বাইরে বের হতে না পেরে আবার মেইনবোর্ডে ফিরে যায় এবং ল্যাপটপ অভারহীট হয়ে পড়ে। এক্ষেত্রে ল্যাপটপ ব্যবহার করার সময় ল্যাপটপিটি কোন শক্ত কিছুর উপর যেমন- টেবিল, শক্ত মলাটের বই বা এই রকম অন্য কিছুর উপর রেখে ব্যবহার করলে বাতাসের প্রবাহ ঠিক থাকে এবং ল্যাপটপ ঠান্ডা থাকে।
৪. পাওয়ার বন্ধ রাখা- যখন ল্যাপটপে কাজ করবেন না, তখন অবশ্যই পাওয়ার অফ রাখুন। পাওয়ার অফ রাখলে ল্যাপটপ ঠান্ডা থাকে এবং ব্যাটারীর অপচয় কম হয়। standby অথবা “hibernate” অপশন ব্যবহার না করাই ভালো।
৫. কুলিং প্যাড- বর্তমানে ল্যাপটপ অভারহীটিং সমস্যা প্রকট হওয়ায় মার্কেটে কুলিং প্যাড পাওয়া যাচ্ছে, যার মূল্য খুবই কম। এটি ব্যবহারে আপনার ল্যঅপটপটি অভারহীটি থেকে অনেকাংশই রক্ষা পাবে।
=============================
ল্যাপটপ আমাদের দেশের জন্য খুবই ব্যয়বহুল কিন্তু আইটি প্রেমিদের খুব প্রিয় একটি ডিভাইস। এই ল্যাপটপটির একটু যত্ন নিলেই এটি অনেক দীর্ঘ সময় ব্যবহার করা সম্ভব।
আমাদের ব্যবহৃত ল্যাপটপের মধ্যে ৯০% ল্যাপটপেরই যে সমস্যাটি বেশী দেখা যায়, তা হলো ল্যাপটপ অভারহীটিং সমস্যা। অভারহীটিং এর জন্য ল্যাপটপে কাজ করার সময় নানাবিধ সমস্যা সৃষ্টি করে এবং মাঝে মাঝে ল্যাপটপের হার্ডওয়্যারও ফেল করে। কিভাবে একটি ল্যাপটপ দীর্ঘসময় খুবভালো ভাবে ব্যভহার করা যায়, এ বিষয়ে আলোচনা করব।
১. পাওয়ার সেটিং- আমরা যখন চার্জ দেয়ার সময়ে ল্যাপটপ ব্যবহার করি, তখন পাওয়ার সেটিং থাকে “High Performance”. এই সেটিং ল্যাপটপে সর্ব্বোচ্চ পাওয়ার ব্যবহার করে, যার ফলে ল্যাপটপ অভারহীট হয়ে পড়ে। এক্ষেত্রে পাওয়ার balanced or power saver mode সেটিং ব্যবহার করলে ল্যাপটপ অভারহীট হবার ভয় অনেক কমে যায়।
২. কম্প্রেসেড এয়ার- নোংরা পরিবেশে কিংবা বেশি বাতাসের মধ্যে ল্যাপটপ ব্যবহার করলে cooling vents গুলোতে ময়লা/ ধুলাবালি জমে যায়। এর ফলে কুলিং সিস্টেম প্রসেসর ঠান্ডা করতে পারে না, যার ফলে ল্যাপটপ অভারহীট হয়ে পড়ে। এক্ষেত্রে কম্প্রেসেড এয়ার এর একটি ক্যান কিনে মাঝে মাঝে কুলিং ভেন্টস গুলোতে স্প্রে করলে ডাস্ট ক্লিন হয়ে যায় এবং ল্যাপটপ ঠান্ডা রাখে।
৩. সারফেস- আমরা সাধারণত বালিশ কিংবা কম্বল কিংবা বিছানার উপর লাপটপ রেখে কাজ করতে কমফোর্ট ফিল করি। কিন্তু এতে দেখা যায় সারফেসে কুলিং ভেন্টস গুলো বন্ধ হয়ে যায় এর ফলে হীট বাইরে বের হতে না পেরে আবার মেইনবোর্ডে ফিরে যায় এবং ল্যাপটপ অভারহীট হয়ে পড়ে। এক্ষেত্রে ল্যাপটপ ব্যবহার করার সময় ল্যাপটপিটি কোন শক্ত কিছুর উপর যেমন- টেবিল, শক্ত মলাটের বই বা এই রকম অন্য কিছুর উপর রেখে ব্যবহার করলে বাতাসের প্রবাহ ঠিক থাকে এবং ল্যাপটপ ঠান্ডা থাকে।
৪. পাওয়ার বন্ধ রাখা- যখন ল্যাপটপে কাজ করবেন না, তখন অবশ্যই পাওয়ার অফ রাখুন। পাওয়ার অফ রাখলে ল্যাপটপ ঠান্ডা থাকে এবং ব্যাটারীর অপচয় কম হয়। standby অথবা “hibernate” অপশন ব্যবহার না করাই ভালো।
৫. কুলিং প্যাড- বর্তমানে ল্যাপটপ অভারহীটিং সমস্যা প্রকট হওয়ায় মার্কেটে কুলিং প্যাড পাওয়া যাচ্ছে, যার মূল্য খুবই কম। এটি ব্যবহারে আপনার ল্যঅপটপটি অভারহীটি থেকে অনেকাংশই রক্ষা পাবে।
0 comments:
Post a Comment