♥ছোট ভাইকে চুদা সিখিয়ে চুদালাম♥

Wednesday, June 26, 2013 0 comments
♥ছোট ভাইকে চুদা সিখিয়ে চুদালাম♥

আমার মামাবাড়ী যশোর শহরে। মামামামী ও তাদের ১৬ বছরের ছেলেকে নিয়ে তাদের ছোট্ট সংসার। আমি একছুটিতে গেলাম তাদের বাড়ী। আমার মামাতোভাইয়ের নাম পলাশ। ক্লাশ নাইনে পড়ে। চোদন সম্পর্কে পুরোপুরি অজ্ঞ ছিল। তাকে আমি দিয়েছি চোদনের মহাবিদ্যার দীক্ষা। মামা শহরের একটা ছোট ফ্লাট ভাড়া করে থাকেন। দূটো শোবার ঘর আর ড্রইং, ডাইনিং। এক রুমে মামা মামী থাকেন। আর অন্য ঘরে থাকে পলাশ। শোবার ঘরদুটো একেক্টা এক মাথায়। পলাশ আমার অনেক ছোট। তাই আমি গিয়ে ওর সাথেই ওর রুমে থাকতাম। এখন গল্পের মুলে আসি। তখন খুবই গরম।মামার বাসায় অসম্ভব লোডসেডিং এর কারনে রাতে ঘুমানোর সময় আমি শুধু ব্রা আর পাজামা পরে ঘুমাতাম। পলাশ দেব দেব করে তাকিয়ে থাকত শুধু। কিছু বলত না।আসলে আমিও কোন উদ্দেশ্য এমন করতাম না। ও ছোট ছিল বলেই ওর সামনে দ্বিধা করতাম না। ওর সাথেআমার বেজ়ায় ভাব হয়ে যায়। আমরা দুজন খুব ভাল বন্ধু হয়ে যাই। তখন ই আমার ধারনা হয়ে যায় যে পলাশ ৮/ ­১০ সাধারন ছেলেদের মত এইবয়সে পেকেযায় নি। সেক্সে ওর ভীষন অজ্ঞতা।আমি কখনো ওকেজ্ঞান দেবার কথাও ভাবিনি। একদিন রাতে পলাশ আমাকে জিজ্ঞেস করেঃ আপু একটা কথা জিজ্ঞেস করব, তুমি কিছু মনে করবে না তো??? আমি তখন সাদা রঙের ব্রা পড়ে দেয়ালের উপর পা দিয়ে শুয়েআছি। পলাশও আমার পাশেশুয়ে গল্প করছে। আমি বললামঃ বল কি জিজ্ঞেস করবি? পলাশঃ তুমি রাগ করবে না তো??? আগে কথা দাও। আমিঃ আচ্ছা করব না। পলাশঃ আমাদের বাড়িওয়ালার ছেলে তোমার ব্যাপারে আমাকে জিজ্ঞেস করেছে, এই সেক্সবোমটা কেরে, পলাশ?? কঠিন মাল তো একটা, দেখলেই ধোন দিয়ে মাল বের হয়ে যায়। একথা গুলোরমানে কি? আমি জানি না এগুলোর মানে তবে বুঝতে পারছি এটা ভাল কথা নয়। আমি অবাক হয়ে তাকিয়ে আছি ওর দিকে। এই ছেলে এই কথাগুলোর মানে জানে না দেখে অবাক হলাম। ও ভাবল আমি রাগ করেছি। তাড়াতাড়ি বললঃ প্লিজ আপু রাগ কর না। থাক তোমাকে বলতে হবে না। আমিঃ আরে না রাগ করি নি।তুই কি আসলেই একথাগুলোর মানে বুঝিস নি?? পলাশঃ হ্যা.........বিশ্ব ­াস কর। আমিঃ ওই ছেলের বয়স কত? পলাশঃ ২০। আমিঃ হু। পলাশঃ কি হু? বললেনা? আমি তখন ভাবছি কি বলা যায়... মামার বাড়িতে এসে এখনও চোদা খাইনি। দেহের মধ্যে জ্বালা করছে। পলাশকে দিয়ে কোশলে অবশ্য করানো যায়। কিন্তু সেই মার সাথে থেকে শূরু করে এখনো কোন অনভিজ্ঞ কাউকে দিয়ে চোদাই নি। আমার বয়স তখন ২১। শরীরে টগবগে যোবন। ভাবতে ভাবতে সিদ্ধান্ত নিলাম নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভাল। পলাশ কে দীক্ষাও দিলাম চোদাও খেলাম। মন্দ না। আমিঃ তুই সেক্সসম্পর্কে কতটুকু জানিস? পলাশঃ প্রায় কিছুই না। আমিঃ বন্ধুদেরকাছ থেকে কিছু জানিস নি? পলাশঃ না... আমার সেরকম কোন বন্ধুও নেই। আমিঃ হুম...... তুই হাত মারিসনা? পলাশঃ সেটা কি? আমিঃ হুম......আমি যখন আছি তোকে হাত মারতে হবে না......আমি চলে গেলে হয়তো মারতে হতে পারে। তুই তোর মা বাবাকে চুদতে দেখিস নি?? পলাশঃ সেটা আবার কি?? আমিঃ তোর বাবা আর মা নেংটা হয়ে একজন আরেকজন কে বাড়া আর ভোদা দিয়ে শুখ দেয়। পলাশঃ মানে???? সেটা কি করে সম্ভব???আমিঃ তোর বাবা তোর মার ভোদায় পেনিস ঢুকায়। এটাকে চোদাচুদি বলে। পলাশঃ ছিঃ আমার মা বাবা এগুলো করে না। আমিঃ হাহা!!!!হা!!!হা ­!!!! আরে না চোদালে তুই কোথা থেকে আস্লি???আর তোর বাপ তোর মাকে কেন বিয়ে করবে? পলাশঃ মানুষ কি এটা করার জন্য বিয়ে করে? আমিঃ হ্যা। পলাশঃ মানুষ কি শুধু বাচ্চা জন্মের জন্য এটা করে?আমিঃ আরে না বোকা......এটা হচ্ছে দুনিয়ার সব চেয়ে বড় সুখ। এশুখেরকাছে কোন সম্পর্কই টিকে না। পলাশঃ তাই নাকি??? আমিঃ হ্যা। এশুখের জন্য মা-ছেলে, বাপ-মেয়ে, ভাই-বোন, বন্ধু কোন কিছুই পাত্তা পায় না। পলাশঃ তাই??? আমিঃ হ্যা......আচ্ছা একটা কথা বল,আমি যে তোর সাথে শুধু ব্রা পড়ে গুমাই তোর কেমন লাগে?? কোন কিছুকরতে মন চায় না??? বা কোন শারীরিক পরিবর্তন দেখিস তোর মাঝে??? পলাশঃ হ্যা। আমার নুনু দারিয়ে যায়। আর নুনুর মাথা থেকেপিছলা পানি পড়ে। আমিঃ আর?? পলাশঃ মনচায় তোমার বুক দেখতে। হাত দিয়ে ছুতে। আমিঃ হুস্বাভাবিক। আচ্ছা আমি তোকে সব শিখিয়ে দিব। তুই কাওকে বলবি না কথা দে। পলাশঃ কথা দিলাম। কাওকেবলব না। আমিঃ দেখি তোর নুনুটা। পলাশ খুবি লজ্জা পেল। মাথা নিচুকরে ফেলল। আমি বললার আরে লজ্জারকি আছে? তুই না সব শিখতে চাস? লজ্জা পেলে শিখবি কিভাবে?/?? পলাশঃ ওটা না দাঁড়িয়ে আছে। আমি উঠে বসলাম। ওর পেন্টের দিকে তাকিয়ে দেখি বাড়ায় দাঁড়িয়ে আছে। আমি বললাম আচ্ছা আমি দেখছি। এই বলে আমি ওর পেন্টের চেইন খুলে দিলাম। লাফ দিয়ে ওর বাড়াটা আগে বাড়ল। আমি অবাক অর বাড়া দেখে। এই বয়সের ছেলে বাড়া ৭ ইঞ্চি!!!!!! বাড়ার মাথা চুইয়ে চুইয়ে পানি পড়ছে। আমার খুব লোভ হল চেটেঐ পানি খাওয়ার। এই প্রথম আমার চেয়ে বয়সে ছোট কার বাড়া দেখছি। আমি দুহাত দিয়ে ওর বাড়া ধরলাম। ওর প্রতিক্রিয়া দেখে মনে হল শক খেয়েছে। আমি হাত দিয়ে ধরে খিচে দিতে থাকলাম। ও ঊম উম আহ আহ ম্রদু আওয়াজ করছে। আমি বললামঃ কেমন লাগছে রে পলাশ?পলাশঃ আমি তোমাকে বলে বুঝাতে পারব না কত ভাল লাগেছে। এ এক অন্যরকম অনুভুতি। এবার আমি ওর বাড়া মুখে পুরে নয়ে ললিপপের মত চুস্তে থাকলাম। আর ও সুখে পাগল হয়ে সাপের মত শরীর মুছড়াতে থাকে। ও বললঃ আপু তোমার গেন্না করছে না? আমিঃ নারে, এটাতে একটা শুখ আছে, তুই পাচ্ছিস না??? পলাশঃ পাচ্ছি আপু মন চাচ্ছে সারাজীবন তোমার মুখে নুনুটা পুরে রাখি। আমিঃ অনেক শুখ হয়েছেএবার আমাকে সুখ দে। পলাশঃ কিভাবে দিব? আমি আমার ব্রা খুলেদিলাম। আমার ৩৬ সাইজের ফরসা ফোলা মাই দেখে ও অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকল।.......................................

0 comments:

Post a Comment